পোস্টগুলি

#নামের_ক্রিয়া হাউজারম্যানদা (ঠাকুরের নিয়তকর্মী) আজ সকালে (১৭ই অক্টোবর, ১৯৬১) পার্লারে ঠাকুরের কাছে এসে প্রণাম করে বসলেন। নামধ্যানের সাহায্যে কেমন করে অসুস্থ মানুষ বা প্রাণীকে সুস্থ করে তােলা যায়, ভাইব্রোমিটার যন্ত্রের মরকোচ ‌ (mechanism), জীবনীয় স্পন্দন (vital vibration) কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলাপ-আলােচনা চলছে। হাউজারম্যানদা ঠাকুরকে বললেন---কাউকে স্পর্শ করে নাম (বীজনাম) করলে তো আমার নিজের শক্তি বা Battery (তড়িৎকোষ) ক্ষয় হয়ে যাবে! ঠাকুর বললেন---ধর, তুমি হলে Battery (তড়িৎকোষ)। তুমি হয়তাে কারাে হাত ধরে নাম করলে। তখন তােমার Battery (তড়িৎকোষ) discharge (ক্ষয়) হবে। আবার নিজে নাম করার দরুন সাথে সাথে আবার শক্তি লাভ করছ। Electrically (বৈদ্যুতিকভাবে) যদি think (চিন্তা) করি তবে এরকম হয় যে discharge and charge ( ক্ষরণ এবং পূরণ ) একই সাথে হয়। ...ম্যাগনেটিক নিডল (Magnetic needle) দিয়ে কী একটা ওরা (বঙ্কিম রায়দা, অজয় গাঙ্গুলীদা) করেছিল! কেউ রাগত অবস্থায় তার সামনে দাঁড়ালে নিডল ঘুরে যেত। মনের অবস্থাটা বােঝা যেত। এসব নিয়ে গভীরভাবে লেগে থাকতে হয়। তবেই হয়। [সংগৃহীত:- "কত কথা মনে পড়ে" (মণিলাল চক্রবর্তী)]